বঙ্গবন্ধু কন্যা, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দক্ষ নেতৃত্বে দেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে। পরিবেশের ভারসাম্য ও পরিবেশ রক্ষার মহা কর্মযজ্ঞকে সামনে রেখে দূর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ। উন্নয়নের মহান রুপকার, গণতন্ত্রের মানসকন্যা শেখ হাসিনার দূরদর্শী চিন্তাধারা ও যুগোপযোগী বিভিন্ন পদক্ষেপের কারণে দেশ থেকে দূর হয়েছে ক্ষুধা-দারিদ্র্য-বেকারত্ব। শিক্ষা, কৃষি, শিল্প, ভৌত অবকাঠামো নির্মাণ, নারীর ক্ষমতায়ন, সামাজিক নিরাপত্তা, স্বাধীন বিচার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠাসহ দেশের প্রতিটি সেক্টরে হয়েছে অভূতপূর্ব উন্নয়ন। বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল। এরই ধারাবাহিকতায় বন বিভাগকে সারাদেশের মধ্যে রোল মডেল হিসেবে
প্রতিষ্ঠা করতে দূর্বার গতিতে এগিয়ে চলছে বন বিভাগের বিভিন্ন রেঞ্জ । আর এই উন্নয়নের মুল নায়ক একজন প্রকৃত দেশপ্রেমিক
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শের সৈনিক, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার আর্শীবাদপুষ্ট ফরেষ্ট অফিসার মোহাম্মদ মকরুল ইসলাম আকন্দ । তিনি যোগদানের পর থেকেই বদলে গেছে এই জনপদের দৃশ্যপট তিনি তার সততা ও কর্ম দক্ষতা কাজে লাগিয়ে একের পর এক উন্নয়ন মূলক কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন করে যেমন এগিয়ে নিচ্ছে বন বিভাগকে ঠিক তেমনি উক্ত জনপদে সরকারের
ভাবমূর্তি রক্ষায় ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে সক্ষম হয়েছেন তিনি। অত্র এলাকার বেশ কিছু সচেতন নাগরিকের সাথে কথা বললে তারা বলেন ও মকরুল ইসলাম বন বিভাগে যোগদানের পর থেকে আমাদের অঞ্চলের সব ধরনের সামাজিক বনায়ন সহ পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে, বন থেকে কাঠা পাচার সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে গেছে, বনজ সম্পদের সুষম বণ্টন শুরু হয়েছে আমরা এই রকম সৎ একজন বন কর্মকর্তা পেয়ে ধন্য । এই উন্নয়নের চমক সম্পর্কে জানতে চাইলে মোহাম্মদ মকরুল ইসলাম আকন্দ বলেন ,
আমি নিজের জন্য নয়- আমি জনগণের উন্নয়নের জন্য কাজ করার শপথ নিয়ে বন বিভাগে
চাকরি করছি আমার সব সময় একটায় চিন্তা থাকে
সরকারের দেওয়া উন্নয়ন মূলক কর্মকাণ্ডকে তার আসল রুপ দিয়ে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা করার মধ্যে দিয়ে দেশের সেবা করা। তিনি আরো বলেন, আমি বাংলাদেশের যে জেলাতেই দায়িত্ব পালন করেছি সেখানেই সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করেছি এবং আমার জীবনের শেষ নিশ্বাস পর্যন্ত জনগণের আমানত রক্ষায় অটল থাকবো।