জনকল্যাণে নিরলস ভাবে কাজ করে চলেছে চেয়ারম্যান আশিষ কুমার বিশ্বাস। তার জন সেবা মূলোক কর্মকাণ্ড এলাকায় জনস্রোতী রয়েছে। সেবার মহিমায় ৩ বার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন তিনি। এলাকার রাস্তা ঘাট উন্নয়ন, কালভার্ট নির্মাণ, ভিজিডি, ভিজিএফ, মাতৃকালীন ভাতা প্রদান সহ সরকারী উন্নয়ন মুলক কর্মকান্ডে সততার সহিত কাজ করার নজির স্থাপন করেছেন এই চেয়ারম্যান । ছাত্র জীবন থেকে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত এই নেতা। তার হাত ধরে কলোড়া ইউনিয়ন আওয়ামী শক্তি শালী হয়েছে। এক সময়ে ইউনিয়নের আগদিয়া, শিমুলিয়া,বাহিরগ্রাম কঠোর জামাত বিএনপির এলাকা নামে খ্যাতি ছিল।চেয়ারম্যান আশিষ কুমার বিশ্বাসের নেতৃত্বে এই এলাকায় এখন আওয়ামী লীগের সক্রিয় অবস্থান রয়েছে। বেড়েছে আওয়ামী লীগের কর্মী সমর্থক। সম্প্রতি জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে এলাকার জামত – বিএনপির এজেন্টরা সক্রিয় হয়ে উঠেছে। চেয়ারম্যানের কুৎসা রটিয়ে পুনরায় বিএনপিকে চাংঙ্গা করার একটি অপচেষ্টা চালাচ্ছে। চেয়ারম্যানের বিভিন্ন উন্নয়ন মুলক কর্মকান্ডে দূর্নীতির অভিযোগ তুলে এলাকায় প্রচার করছে এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিচ্ছে। আওয়ামী লীগের গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে বিএনপি নেতাদের সাথে হাত মিলেয়ে এজেন্ট হিসাবে কাজ করছে এই চক্র মহল। মূল লক্ষ্য জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে হটানো। বীরগ্রামের মেম্বর শিশির বিশ্বাস জানান, জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করতে সরকারি উন্নয়ন মুলক কর্মকান্ডের দূর্নীতির অভিযোগ এনে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করছে একটি মহল। ইউনিয়নে প্রতিটি কাজ সততার সাথে আমরা চেয়ারম্যান মেম্বর সমন্বয়ে করি। কোন কাজেই অনিয়ম দূর্নীতি হয় না। আশিষ চেয়ারম্যান আছে বলেই এই ইউনিয়নের সংখ্যা লঘু সম্প্রদায় শান্তিতে বসবাস করছে।
ইউপি মেম্বর উৎপল বিশ্বাস বলেন, ইউনিয়নের উন্নয়ন মুলক কাজ দেখে ইর্শানিত হচ্ছে একটি মহল। কারন তারা বিগত সময়ের মত পরিষদে নারী এনে ফুর্তি করতে পারছে না।
চেয়ারম্যান আশিষ কুমার বিশ্বাস বলেন, ছাত্র জীবন থেকে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত। সরকারি উন্নয়ন মুলক কাজ জনগণের দ্বারে পৌঁছে দেওয়ায় আমার লক্ষ্য। পিছন থেকে যারা যে ধরনের মন্তব্য করুক এতে আমার কিছু আসে যায় না।
এ জাতীয় আরো খবর ....