রবিবার ২৯/০৫/২০২২ খ্রিঃ বাদী মোঃ খোকন আলী (২৮), পিতা-মৃত ইব্রাহিম স্বর্ণকার, সাং-গুয়াবাসিনা (পাক ইসলামপুর), থানা-কাটাখালী, মহানগর রাজশাহী এর স্ত্রী মোসাঃ যুথি বেগম (২৬) ও বোন মোসাঃ গেদিমন (২৭) রিক্সাযোগে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যাওয়ার সময় ২৯/০৫/২০২২ খ্রিঃ ১০.৩০ ঘটিকায় অত্র থানাধীন রাণীনগর অস্থায়ী মসজিদের সামনে পাকা রাস্তার উপর পৌঁছালে আসামী ১। মোঃ সোহান (২২), পিতা-মোঃ মাহাবুব, মাতা-মোসাঃ হিরা, সাং-খোর্দ গোবিন্দপুর, থানা-চারঘাট, জেলা-রাজশাহী, ২। মোঃ সেলিম ইসলাম মির্জা (২২), পিতা-শরিফুল ইসলাম মির্জা, মাতা-মোসাঃ সেফালি বেগম, সাং-বসুয়া পশ্চিমপাড়া, এ/পি সাং-সিপাইপাড়া, থানা-রাজপাড়া, মহানগর রাজশাহীদ্বয় পিছন পিছন রিক্সা যোগে এসে বাদীর স্ত্রী ও বোনের রিক্সার গতিরোধ করেন। উক্ত আসামীদ্বয় নিজেদের ডিবি পুলিশ পরিচয় দিয়ে বাদীর স্ত্রী ও বোনের দেহ তল্লাশী করতে চাইলে বাদীর স্ত্রী ও বোন অপারগতা প্রকাশ করে। তখন আসামীদ্বয় বাদীর স্ত্রী ও বোনকে জানায়, দেহ তল্লাশী করতে না দিলে তাদেরকে থানায় নিয়ে যাবে। আসামীদ্বয়ের কথাবার্তায় সন্দেহ হওয়ায় বাদীর স্ত্রী বাদীকে মোবাইল ফোনে সংবাদ প্রদান করে। এ সময় আসামীদ্বয় পালানোর চেষ্টা করলে স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় তাদেরকে আটক করে ৯৯৯ কল করে ঘটনাটি জানায়। ৯৯৯ এর সহযোগীতায় উক্ত এলাকায় ডিউটিরত সিয়েরা-১২ মোবাইল ডিউটিরত অফিসার এসআই/এম.এ.টি.এম জুলিফিকার হায়দার তার সঙ্গীয় ফোর্স সহ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে আসামীদ্বয়কে নিজ হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। জনসম্মুখে জিজ্ঞাসাবাদকালে আসামীদ্বয় নিজেদের ভূযা ডিবি পরিচয় দেওয়ার কথা স্বীকার করেন।