গাজীপুর কোনাবাড়ী সিটি করপোরেশনের ৮ নং ওয়ার্ড
ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের উত্তরে আঞ্জুমান পেট্রোল পাম্পের বিপরীত পাশের ভান্ডারিয়া ১ নং গলিতে অবৈধভাবে ৫০৮ টি গ্যাস সংযোগ দিয়ে বছরের পর বছর
সরকারের বিপুল পরিমাণ রাজস্ব ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।জানা যায়,৮ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক মোঃ শাহাবুদ্দিন এবং তার অপর ৫ ভাই, রাজ্জাক, রফিক আলী,,ইদ্রিস আলী,দানেশ, ,জসিম, এবং তাদের রাজনৈতিক সহযোগী ইউনিট আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক, হেলাল চাকলাদার স্হানীয় রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে অবৈধ সংযোগ ব্যবহার করে আসছিল।গত ৯ ই জুলাই রোজ মঙ্গলবার নির্বাহী ম্যাজিষ্টের উপস্থিতি তে তাদের সকল অবৈধ সংযোগ বিছিন্ন করেন তিতাস কর্তৃপক্ষ।এ সময় গ্যাস সংযোগে ব্যবহৃত পাইপ এবং অনান্য মালামাল জব্দ করে নিয়ে যান তিতাস কর্তৃপক্ষ।এর কিছু সময়ের মধ্যে নতুন পাইপ এনে পুনঃ সংযোগ দেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, শাহাবুদ্দিন এবং তার ভাইদ্বয়।ঝুঁকিপূর্ণ মাটিতে রাজউকের অনুমোদন বীহিন নির্মীত প্রতিটি ভবনে ৬০ টি করে মোট ৩২০ টি চুলা ব্যবহার করে আসছেন। ভবন নং যথাক্রমে,১২৬,১২৭,১২৮,১২৯,১৩০,১৩১
।তাদের বোন সেলেনা যার বাসা নং-১৩২ তার চুলার সংখ্যা -৮ টি। নিজরা শত শত অবৈধ গ্যাসের সংযোগ নেওয়ার পাশাপাশি নিজ ভাড়াটিয়াদের অবৈধ সংযোগ দিয়ে হাতিয়ে নিচ্ছেন কোটি কোটি টাকা। তাদের ভাড়াটিয়া আলামিন-২৬ জব্বর আলী -১৮, ৮ নং ওয়ার্ড ইউনিট আওয়ামী লীগের সভাপতি, হেলাল চাকলাদার -২০,ওহেদ আলী -৬,নইমুদ্দিন -৬,মজিবুর হোসেন-৬ মালেক মিয়া-৬,আছিয়া-৬,নইমুদ্দিন -১২,তাদের ম্যানেজার মাহমুদ -৬ মনির হোসেন -১২,ইমরান মিয়া -১২, সিদ্দিক ডাক্তার -১৮ টি অবৈধ গ্যাসের চুলা ব্যবহার করে আসছেন। ৬ ভাই নিজেরা অবৈধ চুলা ব্যবহারের পাশাপাশি ভাড়াটিয়াদের অবৈধ গ্যাস সংযোগ দিয়ে তাদের হতে বিল উত্তোলন করে নিজেরা আত্মসাৎ করে আসছেন। জানা যায়,২০০৬সাল হতে দফায় দফায় সংযোগ বিছিন্ন করা হলেও পুনঃ সংযোগ দিয়ে চলছে অবৈধ গ্যাস ব্যবহারের কার্যক্রম।এ ব্যপারে ৮ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক,হাজী মোঃ শাহাবুদ্দিন বলেন,১৫/২০ বছর ধরে আমরা গ্যাস ব্যবহার করছি আমাদের
কোন সমস্যা নাই।
চন্দ্রা জোন তিতাস কর্তৃপক্ষকে বার বার ফোন করা হলেও ফোন রিসিভ না করায় তাদের বক্তব্য পাওয়া যায় নি।