পুলিশ সুপারের কার্যালয় অবস্থিত সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল, চুয়াডাঙ্গা উদ্বোধনের পর থেকেই একের পর এক সাফল্য ও উদ্ধার কার্যক্রম অব্যহত রেখেছে। সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল, বিকাশ প্রতারণা, মোবাইল উদ্ধার, অনলাইন প্রতারণা সহ সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রতারণা স্বীকার ও ভুক্তভোগীদের বিভিন্ন ধরণের আইনগত পরামর্শ ও সেবাদান করে চলছেন। তারই ধারাবাহিকতায় ফেরদৌসি আক্তার, প্রভাষক, রসায়ন বিজ্ঞান, বেরইল বাজার স্কুল এ্যান্ড কলেজ, মাগুরা সুযোগ্য পুলিশ সুপার জনাব মোঃ জাহিদুল ইসলাম, বিপিএম-সেবা জানান যে, গত ১৯ এপ্রিল ২০২২ খ্রিঃ তারিখ দারুস সালাম থানাধীন মাজার রোড হতে ফেরার পথিমধ্যে তার ছেলে সাদমান সাকিব ইফতি (এনাম মেডিকেল কলেজে অধ্যয়নরত) এর সখের SAMSUNG A50s মোবাইল ফোনটি হারিয়ে যায়। এসংক্রান্তে দারুস সালাম থানা, ডিএমপি, ঢাকা’য় একটি সাধারণ ডায়েরী করেছেন।
পুলিশ সুপার তাৎক্ষণিকভাবে সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল, চুয়াডাঙ্গা’কে হারানো মোবাইল ফোনটি উদ্ধারের নির্দেশ প্রদান করেন। সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন টিম তথ্য প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার করে সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল, চুয়াডাঙ্গা আন্তরিকতার সাথে মোবাইল ফোনটি উদ্ধারের চেষ্টা চালিয়ে যান। অবশেষে উক্ত হারানো মোবাইল ফোনটি
ঢাকা জেলার সাভার থানা এলাকা থেকে উদ্ধার করতে সক্ষম হন।
মোঃ জাহিদুল ইসলাম, বিপিএম-সেবা, পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গা অদ্য ১৯.০৫.২০২২ খ্রিঃ সকাল ১২ ঘটিকায় পুলিশ সুপারের কার্যালয় অফিসকক্ষে আনুষ্ঠানিকতার মাধ্যমে হারানো মোবাইল ফোনটি হস্তান্তর করেন। এসময় ফোনের মালিক হারানো শখের মোবাইল ফোনটি হাতে পেয়ে আনন্দে আপ্লুত হয়ে পড়েন। তিনি বলেন, আমার মোবাইল ফোনটি হারিয়ে ফোনের আশা এক প্রকার ছেড়েই দিয়েছিলাম, আমার শখের মোবাইল ফোনটি পুলিশ সুপার মহোদয়ের আন্তরিকতায় এত দ্রুত ফিরে পাবো ভাবতে পারিনি। পুলিশ সুপার মহোদয় ও সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন, চুয়াডাঙ্গায় কর্মরত সদস্যদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।