শিক্ষা,নীতি-নৈতিকতা ফিরিয়ে আনার জন্য দয়া করে তথ্য গুলো দিয়ে সহযোগীতা করুন। রুষ্ট হয়ে বিরূপ মন্তব্য না করার জন্য অনুরোধ রইল। বেশী রাগান্বিত হলে আমার দেয়া মোবাইল ফোনে কল দিয়ে,রাগের কারন উল্লেখ করুন। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলোর বেশী বেশী অজানা তথ্য দিন।
রক্তচক্ষুর আড়ালে যেগুলো ঢেকে আছেঃ
চুয়াডাঙ্গা ভি.জে.সরকারী উচ্চ বিদ্যালয় @ চুয়াডাঙ্গা সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় @ চুয়াডাঙ্গা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজ @ প্রদীপন মাধ্যমিক বিদ্যাপীঠ।
এই চার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষা ব্যবস্থার সুবিধা ও অসুবিধা ? প্রত্যেকটি শ্রেণী কক্ষে বসার স্হান ভাল ও বৈদ্যুতিক পাখা আছে কিনা ? বছরের শুরুতেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ যে যে খাতে টাকা গ্রহণ করেন তার বাৎসরিক নিরীক্ষাপত্র ছাত্র-ছাত্রীর অভিভাবকগণ পায় কি না ? সে খাত গুলোর যথাযথ ব্যয় কিভাবে হচ্ছে ? বাৎসরিক ভোজে শিক্ষকদের সঙ্গে পরিচিত হতে ছাত্র-ছাত্রীগণের বাবা-মায়েদের আমন্ত্রণ জানানো হয় কি না ? শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলোতে কি কারনে ছাত্র-ছাত্রীগণ অনুপস্থিত থাকছেন ? সেটার কারন কি ? শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলোর কোন কোন শিক্ষক-শিক্ষিকা তার বিদ্যালয় বাদে তাদের বাড়ীতেই ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াতে বেশী পছন্দ করেন,তাদের নাম ও কোন বিষয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকা ?
কোন কোন শিক্ষক অযথাই ছাত্র-ছাত্রীগণের সঙ্গে রুষ্ট ব্যবহার করেন এবং সেটা কি কারনে ? ছাত্র-ছাত্রীগণ বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের পাঠদান গ্রহণে কতটা আগ্রহী,না হলে কি কারনে ? বিদ্যালয়ের পাঠদান শুরুর আগে বিদ্যালয়ের মাঠে ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষক সমাবেশ হয় কি না ? যদি না হয়ে থাকে সেটা কত দিন ? সেখানে ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষকগণ উপস্থিত হয় কি না ? সমাবেশ হলে সেখানে শপথ বাক্য পাঠ করা হয় কি না ? বিদ্যালয়ে ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষকগণ যথাযথ পোষাক পরে আসেন কি না ? কারণ অনেকেই ঐচ্ছিক পোষাক পরে আসতে বেশী পছন্দ করেন। এরকম নানান সংগতি-অসংগতি এবং পরীক্ষার ভয়ভীতি ও কুশিক্ষা সৃষ্টির কারিগরদের নিয়ে সংবাদ তৈরী করতে চাই। কোন রকম ঘোরপ্যাঁচ ছাঁড়াই সোজাসাপটা সঠিক তথ্য দিয়ে আমাকে সহযোগিতা করুন। যেটা কিছুটা হলেও চুয়াডাঙ্গার কাজে লাগবে।
ধন্যবাদান্তে
রিফাত রহমান
জেলা প্রতিনিধি
জিটিভি ও দৈনিক বণিক বার্তা এবং সারাবাংলা ডট নেট।
চুয়াডাঙ্গা।
০১৭১১-৪৮২১৩৯
০১৯১৩-৯১৭৫৬০
ফেসবুক থেকে সংগৃহীত