চুয়াডাঙ্গা জেলার পুলিশ সুপার আর এম ফয়জুর রহমান, পিপিএম-সেবা মহোদয়ের সার্বিক দিকনির্দেশনায় মোঃ নাজিম উদ্দিন আল আজাদ, পিপিএম-সেবা,অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস্);চুয়াডাঙ্গার তত্ত্বাবধানে এবং মোঃ ফেরদৌস ওয়াহিদ, অফিসার ইনচার্জ, জেলা গোয়েন্দা শাখা, চুয়াডাঙ্গার নেতৃত্বে এসআই /এসআই সোহেল রানা,এসআই /ভবতোষ রায়, এসআই /ওহিদুল ইসলাম বিপিএম,এএসআই /শ্রী রমেন সরকার সঙ্গীয় ফোর্সসহ দর্শনা থানা এলাকায় মাদকদ্রব্য উদ্ধার অভিযান পরিচালনাকালে ৩১ জুলাই ২০২৪ তারিখ বেলা ১টা ২০ মিনিটে দর্শনা থানাধীন পৌরসভাস্থ হঠাৎপাড়া রেলক্রসিং এর সামনে পাকা রাস্তার উপর ডিবি পুলিশের টিম অবস্থান করাকালীন একটি মটর সাইকেল আসছিল,এ সময়ে ডিবি পুলিশ দেখে মটর সাইকেল টি দ্রুত গতিতে পালানোর চেষ্টা করে তখন ডিবি পুলিশ মাদক ব্যবসায়ী সন্দেহে মটর সাইকেলটির গতিরোধ করতে গেলে পুলিশের সিগন্যাল অমান্য করে পালানোর চেষ্টাকালে ১টা ৪৫ মিনিটে দর্শনা থানাধীন দর্শনা কাঁচামাল আড়ৎ এলাকা থেকে আসামী ১। মোঃ রেজাউল ইসলাম(৪৬),মৃত রহেল মন্ডল ২। মোঃ ইস্রাফিল হোসেন(৩৬),পিতা-মৃত ইউসুফ আলী, উভয় সাং-শ্যামপুর,থানা-দর্শনা,জেলা-চুয়াডাঙ্গাদ্বয়কে গ্রেফতার করেন। আসামীদ্বয়কে জিজ্ঞাসাবাদে তারা অবৈধভাবে চোরাই পথে স্বর্ণের বার পাচারের কথা স্বীকার করে। ঘটনাস্থলে ১নং আসামী রেজাউল ইসলাম এর দেহ তল্লাশী করে আসামীর কোমরে নীল রংয়ের কাপড় দিয়ে বেল্ট আকারে তৈরী বিশেষ কায়দায় রক্ষিত ০৪টি স্বর্ণের বার, যার ওজন ০৪(চার)কেজি ২৫(পঁচিশ)গ্রাম, জব্দকৃত স্বর্ণের মূল্য আনুমানিক-৩,৮০,০০,০০০/-(তিন কোটি আশি লক্ষ)টাকা এবং চোরাচালান পন্য পাচারের কাজে ব্যবহৃত লাল কালো রংয়ের ০১(এক)টি CVZ-150cc মোটরসাইকেল উদ্ধার পূর্বক জব্দ করেন।
গ্রেফতারকৃত আসামীদ্বয়ের বিরুদ্ধে দর্শনা থানায় নিয়মিত মামলা রুজু প্রক্রিয়াধীন।