গাজীপুর সদর উপজেলার বারিয়া ইউনিয়ন ৯ নং ওয়ার্ড বড় কয়ের উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ হাবিবুল্লাহ এর বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাৎ স্বজনপ্রীতি এবং দূর্নীতির ব্যপক অভিযোগ পাওয়া গেছে।যার প্রভাব পড়েছে ২০২৪ সালের এসএসসি ফলাফলে, অনান্য বছর পাশের হার সন্তোষজনক হলেও এবার তা অর্ধেকে নেমে এসেছে।গত ১২/৫/২৪ তাং বিদ্যালয় টি তে প্রতিনিধি নির্বাচন সম্পূর্ণ হলেও পরিচালনা পরিষদে সভাপতির দায়িত্ব নিয়ে দুই গ্রুপে বিভক্তি দেখা দেয়।সদর উপজেলা শিক্ষা অফিসারের উপস্হিতিত দুই গ্রুপের মধ্যে তুমুল বাগ- বিতন্ডা হয়।এর নেপথ্যে প্রধান শিক্ষকের কারসাজি কেই দ্বায়ী করছেন বড় কয়ের গ্রামবাসী।
কয়ের উচ্চ বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির দুই ভাতিজা দাতা সদস্য যার একজন গাজীপুর মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মাসুদ রানা এরশাদের বড় ভাই লিয়াকত হত্যা মামলার আসামি। বিদ্যালয়ের ৮০ হাজার টাকা আত্মসাৎ এর অভিযোগে প্রধান শিক্ষক কে বহিষ্কার করা হলেও পুনরায় উৎকোচের বিনিময়ে তাকে প্রধান শিক্ষক পদে বহাল করা হয়। প্রতি মাসে প্রতিষ্টানটির আপ্যায়ন বিল দেখানো হয় ৪৫ হাজার টাকা।চুরির অপরাধে জেল খাটেন একজন শিক্ষিকা এবং তার স্বামী।এত সব অনিয়মে অতিষ্ঠ শিক্ষার্থী এবং অবিভাকরা।তাদের দাবি নিজেদের সুবিধা ভাগিয়ে নিতে ঐতিহ্যবাহী একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিচ্ছেন স্বয়ং বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক। শিক্ষকতার পাশাপাশি জমির দালালী করার অভিযোগও মিলেছে তার বিরুদ্ধে।
এ ব্যপারে কয়ের উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বলেন,আমার বিরুদ্ধে আসা অভিযোগ গুলো সত্য নয়।
গাজীপুর সদর উপজেলা শিক্ষা অফিসার কে মোবাইল ফোনে না পাওয়ায় তার বক্তব্য পাওয়া যায় নি।