রাজধানীর গুলশান বনানী ১৯ নং ওয়ার্ড এর স্যাটেলাইট এলাকায়, আওয়ামী নামধারী আলোচিত পাতি নেতা ধর্ষণ মামলার আসামী কাইল্লা জামাল এর তান্ডবে অতিষ্ঠ জনমানব। অভিযোগ উঠেছে জামালের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা দীর্ঘদিন জেল খেটেও স্বভাব চরিত্র পূর্বের মতোই রয়েছে। কয়েকদিন পরপর সংবাদের শিরোনাম হয় জামাল গং… অসামাজিক কর্মকাণ্ড দখল। মাদক বহু অপরাধের অভিযোগ জামালের বিরুদ্ধে। সর্বশেষ পরিকল্পিত ভাবে ৩নং ইউনিট যুবলীগের তাসলিমার উপর জামাল গং আক্রমণ করেন। অমানবিক হামলার যোগাযোগ মাধ্যম ভাইরাল। সিসিটিভি দেখা যায় দাঁড়িয়ে ছিল তাসলিমা হঠাৎ আক্রম,পূর্ব কয়েকবার তাকে হত্যার চেষ্টা করেছিল এই চক্রটি। জামাল বাহিনীর অপরাধের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করাটাই ছিল তাসলিমা অপরাধ।গুরুতর আহত হন তিনি।তাসলির চিৎকার শুনে বাঁচাতে এগিয়ে আসেন মানুষ। সাথে আহত হন ১৯ নং ওয়ার্ডের সহ-সভাপতি ছাত্রলীগের আলমাস।তৎক্ষণিক দ্রুত গ্রেফতার করা হয় জামাল সহ ৫ আসামীকে। স্থানীয় এলাকাবাসী সাধুবাদ জানিয়েছে বানানী থানা পুলিশ কড়াইল এর বিট ইনচার্জ আশরাফ কে। বানানী থানায় গংদের বিরুদ্ধে গত/৬/০২/২০২৪ / একটি এজহার দায়ের করেন। নাসিমা নামক এক নারী যাহার মামলা নং (০৫) ধারা সমূহ (১৪৫)(৪৪৮)(৩২৩)(৩২৫)(৩২৬)(৩০৭)(৩৭৯)(৪২৭)(৫০৬)(৩৪) পেনালকোড।মামলার এজাহারে লিখেছেন হত্যার উদ্দেশ্য আসামীগন লোহার রড দাঁ চাপাতি চাইনিজ কুড়াল সহ একাধিক দেশিয় অস্ত্র সস্ত্রে সজ্জিত হয়ে মামলার বাদী নাসিমার বড় বোন তাছলিমা সহ একাধিক ব্যাক্তিকে এলোপাথাড়ি কুপিয়ে জখম করেন।এবং স্বর্ণালংকার সহ দোকানের মালামাল আনার জন্য গস্থিত ৩ লক্ষ পাঁচ হাজার টাকা লুট সহ সর্বমোট প্রায় ৭ লক্ষ টাকার মালামাল নিয়ে চম্পট দেয়।অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগীরা তার সাথে সংযুক্ত ডাঃ কামাল। তিনি আড়ালে মাদক ব্যবসায় জড়িত।অপর জন লন্ড্রি বাবু তার নেতৃত্বে কিশোর গ্যাং নিয়ন্ত্রণ সহ চাঁদাবাজি ও সরকার পতনের চেষ্টারত একাধিক অভিযোগ শুনা যায়।