আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের হেবীওয়েট স্বতন্ত্র এমপি প্রার্থী জননেতা বাবু দিলীপ কুমার আগরওয়ালার পক্ষে হাজার হাজার মানুষের সমর্থন ও বাঁধভাঙা উল্লাস দেখলেই বোঝা যায় তিনি চমক দেখাবেন।
বাংলাদেশের সফল ব্যবসায়ী সিআইপি, ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের এমডি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক উপকমিটির সদস্য দিলীপ কুমার আগরওয়ালা। তিনি দীর্ঘদিন ১৫/২০ বছর ধরে চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে আওয়ামী লীগের একটি শক্তিশালী দুর্গ বা ঘাঁটি গড়ে তুলেছেন। পাশাপাশি তিনি মহামারী করোনা ভাইরাস লকডাউনের সময় নিজের জীবনের মায়া ত্যাগ করে ঘরবন্দী মানুষের বাড়ি বাড়ি যেয়ে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব চাল, ডাল, তেল, আলু নগদ টাকা সহ করোনা ভাইরাস মোকাবেলার বিভিন্ন উপকরন মানুষের মাঝে বিতরণ করে পেয়েছিলেন একজন জন দরদী নেতার খেতাব। তার চিন্তা ও চেতনা সমাজের নিপীড়িত নির্যাতন মানুষের সুখে-দুঃখে পাশে থাকার। তার চিন্তা ও চেতনা এলাকার উন্নয়ন। দীর্ঘদিন ধরে তিনি চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের মানুষের কাছে একজন নিঃস্বার্থ এবং ত্যাগী নেতা হিসাবেই পরিচিতি লাভ করেছেন। তাকে নিয়ে এলাকার মানুষ স্বপ্ন দেখেন, তাকে নিয়ে মানুষ সৃষ্টি কর্তার কাছে প্রার্থনা করেন। বেশীরভাগ মানুষের দাবী দিলীপ কুমার আগরওয়ালা এমপি নির্বাচিত হলে সাধারণ মানুষের মাঝে রাস্ট্রে সকল বরাদ্দের সুষম বন্টন হবে। দিলীপ কুমার আগরওয়ালা এমপি নির্বাচিত হলে এলাকার উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রায় ব্যপক উন্নতী হবে, চুয়াডাঙ্গা-১ আসন একটি ডিজিটাল ও স্মার্ট এলাকা হিসাবে সর্ব প্রথম স্বকৃীতি পাবে। উন্নয়নের জোয়ারে ভাসবে বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী রাজধানী চুয়াডাঙ্গা জেলা।
দলমত নির্বিশেষে এলাকার সকল শ্রেনী ও পেশার মানুষের দাবী জননেতা বাবু দিলীপ কুমার আগরওয়ালা যে প্রতীক নিয়েই নির্বাচন করুন না কেন, বিপুল ভোটে জয়লাভ করবেন। এর পিছনে সব চেয়ে বড় কারন তিনি কর্মী বান্ধব নেতা, তিনি জনগনের কল্যাণের জন্য রাজনীতি করেন, তার কোন চাওয়া-পাওয়া নেই, সে শুধু মানুষকে ও এলাকার উন্নয়নের জন্য রাজনীতি করেন বলতে বলতে কেঁদে বুক ভাষালেন আলমডাঙ্গা উপজেলার যাদবপুর গ্রামে ৮০ বছর বয়সের শমসের মন্ডল। বাবু দিলীপ কুমার আগরওয়ালার বিষয়ে জানতে তার নিজ এলাকা চুয়াডাঙ্গা জেলা শহরের প্রাণ কেন্দ্র বড় বাজারের ব্যবসায়ী ৬০ বছর বয়সের সাজ্জাদ আলীর সাথে কথা বললে তিনি বলেন, আমার এলাকার বেশীরভাগ মানুষ দিলীপকে ভোট দেবেন। তার মতো নেতা এই এলাকাতে নাই, তার সাথে কারো কোন তুলনা হয় না। তবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা তাকে নৌকার দিলে এলাকার মানুষ বেশী খুশি হতেন। নির্বাচনী আমেজটা হতো আরো প্রাণবন্ত।
এবিষয়ে স্বতন্ত্র এমপি প্রার্থী সিআইপি বাবু দিলীপ কুমার আগরওয়ালার সাথে কথা হলে তিনি বলেন, আমি মুজিব আদর্শের সৈনিক, আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রাকে সফল করতে আমার এলাকার মানুষের আশা ও আকাঙ্ক্ষা পুরন করতে, সাধারণ মানুষের দাবীর মুখে স্বতন্ত্র এমপি প্রার্থী হয়েছি। চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের মানুষ পরিবর্তন চাই, তারা এলাকার উন্নয়ন চাই, তারা আমাকে এমপি হিসাবে দেখতে চাই। আমি দলমত নির্বিশেষে সকল শ্রেনী পেশার মানুষের ভোটে নির্বাচিত হবো বলে আমার বিশ্বাস। তিনি বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিকস মিডিয়ার সাংবাদিকদের উদ্দেশ্য বলেন, আপনার সঠিক ভাবে মাঠ জরিপ করে সংবাদ তুলে ধরুন। আমার পক্ষে হ্যামিলিয়নের বাঁশিওয়ালার মতো মানুষ রাস্তায় ঝাঁপিয়ে পরেছে। সকলে নির্বাচনী প্রতীক বরাদ্দের দিনের অপেক্ষায় আছে। প্রতীক পাওয়ার সাথে সাথে শুরু হবে বাঁধভাঙা মানুষের উল্লাস। শুরু থেকেই চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের মানুষের এতো ভালোবাসা আমাকে নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়ী হতে সহযোগিতা করবে বলে আমি দৃঢ় আশাবাদী।
এদিকে চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে অনেক প্রার্থী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলেও আলোচনার কেন্দ্র বিন্দুতে দিলীপ কুমার আগরওয়ালা। বেশীরভাগ মানুষের দাবী চুয়াডাঙ্গা-১ আসন মানেই দিলীপ কুমার আগরওয়ালার ভোট ব্যাংক, বেশিরভাগ মানুষের চাওয়া-পাওয়া অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে হেবীওয়েট স্বতন্ত্র এমপি প্রার্থী দিলীপ কুমার আগরওয়ালার কাছে সকল প্রার্থী ধরাশায়ী হবেন। বিপুল ভোটে জয়ী হবেন আমাদের এই মাটির সন্তান, আমাদের স্বপ্ন সারথী বাবু দিলীপ কুমার আগরওয়ালা।
এ জাতীয় আরো খবর ....