আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের হেবীওয়েট স্বতন্ত্র এমপি প্রার্থী জননেতা হাশেম রেজার পক্ষে হাজার হাজার মানুষের সমর্থন ও বাঁধভাঙা উল্লাস দেখলেই বোঝা যায় তিনি চমক দেখাবেন।
বাংলাদেশের জনপ্রিয় জাতীয় দৈনিক আমার সংবাদ ও ডেইলি পোস্ট পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক হাশেম রেজা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় ত্রান ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক উপকমিটির সদস্য। তিনি দীর্ঘদিন ১৫/২০ বছর ধরে চুয়াডাঙ্গা-২ আসনে আওয়ামী লীগের একটি শক্তিশালী দুর্গ বা ঘাঁটি গড়ে তুলেছেন। পাশাপাশি তিনি মহামারী করোনা ভাইরাস লকডাউনের সময় নিজের জীবনের মায়া ত্যাগ করে ঘরবন্দী মানুষের বাড়ি বাড়ি যেয়ে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব চাল, ডাল, তেল, আলু নগদ টাকা সহ করোনা ভাইরাস মোকাবেলার বিভিন্ন উপকরন মানুষের মাঝে বিতরণ করে হয়েছিলেন একজন জন দরদী নেতার খেতাব। তার চিন্তা ও চেতনা সমাজের নিপীড়িত নির্যাতন মানুষের সুখে-দুঃখে পাশে থাকার। তার চিন্তা ও চেতনা এলাকার উন্নয়ন। দীর্ঘদিন ধরে তিনি চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের মানুষের কাছে একজন নিঃস্বার্থ এবং ত্যাগী নেতা হিসাবেই পরিচিতি লাভ করেছেন। তাকে নিয়ে এলাকার মানুষ স্বপ্ন দেখেন, তাকে নিয়ে মানুষ সৃষ্টি কর্তার কাছে প্রার্থনা করেন হাশেম রেজা এমপি নির্বাচিত হলে সাধারণ মানুষের মাঝে রাস্ট্রে সকল বরাদ্দের সুষম বন্টন হবে। হাশেম রেজা এমপি নির্বাচিত হলে এলাকার উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রায় ব্যপক উন্নতী হবে, চুয়াডাঙ্গা-২ আসন একটি ডিজিটাল ও স্মার্ট এলাকা হিসাবে সর্ব প্রথম স্বকৃীতি পাবে। উন্নয়নের জোয়ারে ভাসবে এলাকা।
দলমত নির্বিশেষে এলাকার সকল শ্রেনী ও পেশার মানুষের দাবী জননেতা হাশের রেজা যে প্রতীক নিয়েই নির্বাচন করুন না কেন, বিপুল ভোটে জয়লাভ করবেন। এর পিছনে সব চেয়ে বড় কারন তিনি কর্মী বান্ধব নেতা, তিনি জনগনের কল্যাণের জন্য রাজনীতি করেন, তার কোন চাওয়া-পাওয়া নেই, সে শুধু মানুষকে ও এলাকার উন্নয়নের রাজনীতি করেন বলতে বলতে কেঁদে বুক ভাষালেন জীবননগর উপজেলার গয়েশপুর গ্রামে ৮০ বছর বয়সের ইব্রাহিম মন্ডল। হাশেম রেজার বিষয়ে জানতে তার নিজ এলাকা দামুড়হুদা উপজেলার কুড়ুলগাছি ইউনিয়নের পশ্চিম পাড়ার ৫৫ বছর বয়সের শাহারাজ আলীর সাথে কথা বললে তিনি বলেন, আমার এলাকার ৯০% মানুষ হাশেম রেজাকে ভোট দেবেন। তার মতো নেতা এই এলাকাতে নাই, তার সাথে কারো কোন তুলনা হয় না। তবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা তাকে নৌকার দিলে এলাকার মানুষ বেশী খুশি হতেন।
এবিষয়ে হাশেম রেজার সাথে কথা হলে তিনি বলেন, আমি মুজিব আদর্শের সৈনিক, আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রাকে সফল করতে আমার এলাকার মানুষের আশা ও আকাঙ্ক্ষা পুরন করতে, সাধারণ মানুষের দাবীর মুখে স্বতন্ত্র এমপি প্রার্থী হয়েছি। চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের মানুষ পরিবর্তন চাই, তারা এলাকার উন্নয়ন চাই, তারা আমাকে এমপি হিসাবে দেখতে চাই। আমি দলমত নির্বিশেষে সকল শ্রেনী পেশার মানুষের ভোটে নির্বাচন হবো বলে আমার বিশ্বাস। তিনি বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিকস মিডিয়ার সাংবাদিকদের উদ্দেশ্য বলেন, আপনার সঠিক ভাবে মাঠ জরিপ করে সংবাদ তুলে ধরুন। আমার পক্ষে হ্যামিলিয়নের বাঁশিওয়ালার মতো মানুষ রাস্তায় ঝাঁপিয়ে পরেছে। চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের মানুষের এতো ভালোবাসা আমাকে নির্বাচন বিপুল ভোটে জয়ী হতে সহযোগিতা করবে ইনশাল্লাহ।
এদিকে চুয়াডাঙ্গা-২ আসনে অনেক প্রার্থী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলেও আলোচনার কেন্দ্র বিন্দুতে হাশেম রেজা। বেশীরভাগ মানুষের দাবী চুয়াডাঙ্গা-২ আসন মানেই হাশেম রেজার ভোট ব্যাংক, বেশিরভাগ মানুষের চাওয়া-পাওয়া অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে হেবীওয়েট স্বতন্ত্র এমপি প্রার্থী হাশেম রেজার কাছে সকল প্রার্থী ধরাশায়ী হবেন। বিপুল ভোটে জয়ী হবেন আমাদের হাশেম রেজা।