এডওয়ার্ডস ও ডি লিডির জুটি আশাজাগানিয়া হলেও আগেভাগেই থেমেছে। এবার এঙ্গেলব্রেখোটের সঙ্গে এগোনোর চেষ্টা এডওয়ার্ডসের। পেসার ও স্পিনার—দুই প্রান্তে এভাবে চালাচ্ছেন সাকিব। তবে দুজনের জুটি অবিচ্ছিন্ন এখন ৩৬ রানে। ৩৭ ওভারে ডাচদের সংগ্রহ ৫ উইকেটে ১৪৪ রান।
সাকিবের বলে অ্যাকারম্যান ফেরার পর পঞ্চম উইকেটে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলেন ডাচ অধিনায়ক স্কট এডওয়ার্ডস ও বাস ডি লিডে। তারা দুজনে দলের সংগ্রহ শতকও ছাড়িয়ে নিয়ে গিয়েছিল। তবে তাদের ৪৪ রানের জুটি ভেঙে বাংলাদেশকে ব্রেক থ্রু এনে দেন তাসকিন। দলীয় ১০৭ রানের মাথায় উইকেটের পিছনে মুশফিকুর রহিমের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ডি লিডে। এখন নেদারল্যান্ডসের সংগ্রহ ২৮ ওভারে ৫ উইকেটে ১০৯ রান।
শুরুর ধাক্কা সামলে এবার ৭ বলের মাথায় জোড়া উইকেট হারিয়েছে নেদারল্যান্ডস। ফিজের বলে বারেসি ফেরার পর সাকিবের বলে ফেরেন অ্যাকারম্যান। ৩৩ বলে ১৫ রানে ফেরেন এ ব্যাটার। অল্প সময়ের ব্যবধানে জোড়া উইকেট হারিয়ে আবারও চাপে ডাচরা।
ক্রমেই ভয়ঙ্কর হয়ে উঠছিলেন বারেসি। তবে শেষ পর্যন্ত কাটা পড়েছেন মোস্তাফিজের স্লোয়ারে। ফিজের বলে উঠা খাড়া বলটি লুফে নিয়েছেন সাকিব। ব্যক্তিগত ৪১ রানে বারেসি ফিরলে কলিন অ্যাকারম্যানের সঙ্গে ভাঙে তার ৫৯ রানের জুটি।
শুরুর ধাক্কা সামলে তৃতীয় উইকেটে ৫০ রানের জুটি গড়েছেন কলিন অ্যাকারম্যান ও বারেসি। এতে মূল অবদান বারেসিরই। তার ব্যাট থেকে এসেছে ৩৬ রান।
২ দশমিক ২ ওভারে দলীয় ৪ রানে জোড়া উইকেট হারিয়েছিল নেদারল্যান্ডস। তবে ১০ ওভার শেষে ডাচদের সংগ্রহ ৪৭/২। ঘুরে দাঁড়িয়ে বেশ শক্তভাবেই শুরুর ধাক্কা সামাল দিচ্ছে ডাচরা।
প্রথম পাওয়ার প্লের শেষে দুই প্রান্ত থেকে আক্রমণে এসেছেন দুই স্পিনার—অধিনায়ক সাকিব ও মিরাজ। সাকিবের ওভারে ২ রান এলেও মিরাজকে বাউন্ডারি হাঁকিয়েছেন বারেসি।