আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চুয়াডাঙ্গা-১ আসন থেকে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী, কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক উপকমিটির সদস্য, বিশিষ্ট শিল্পপতি, এলাকার আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীদের স্বপ্নদ্রষ্টা, গণমানুষের আস্থা বাবু দিলীপ কুমার আগরওয়ালা ঢাকা থেকে সু-খবর নিয়ে আসছেন বলে মানুষের মুখেমুখে ব্যাপক প্রচার শুরু হয়েছে। সকলেই বলছেন এবার বাবু দিলীপ কুমার আগরওয়ালা চমক দেখাবেন, তিনিই মনোনয়ন পাচ্ছেন! এমনই প্রত্যাশা এলাকার সাধারন মানুষের।

চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের সকল শহর থেকে শুরু করে গ্রাম-গঞ্জে, হাটে-বাজারে, চায়ের দোকানে, দলীয় নেতাকর্মীদের মাঝে সরব আলোচনা নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী হেবীওয়েট বাবু দিলীপ কুমার আগরওয়ালাকে নিয়ে। দীর্ঘদিন ১৫/২০ বছর ধরে চুয়াডাঙ্গা জেলার আওয়ামী লীগের রাজনীতির একটি শক্তিশালী দুর্গ গড়ে তুলেছেন। মান-অভিমানে ঘরে চুপিসারে বসে থাকা নেতাদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে, তাদের বুঝিয়ে এক কাতারে দাঁড় করাতে সক্ষম হয়েছেন। এলাকার সকল নেতাকর্মীকে মূল্যায়নের মাধ্যমে তিনি যে জনসমর্থন সৃষ্টি করেছেন যা চোখে না দেখলে বোঝা যাবে না। দিলীপ কুমার আগরওয়ালার যে কোন পথসভা, কর্মী সমাবেশ, উঠান বৈঠক জনসমুদ্রে রূপ নেয়। দিলীপ কুমার আগরওয়ালা মনেই হাজার হাজার নেতাকর্মীদের ভীড়। নারী-পুরুষের উপস্থিতি দেখলে হ্যামিলিয়নের বাঁশীওয়ালার কথা মনে পরে যাবে। এতো জনপ্রিয় একজন নেতা।

বাবু দিলীপ কুমার আগরওয়ালার প্রতি সকল শ্রেনী পেশার মানুষের ভালবাসার মুল কারনঃ তিনি কর্মী বান্ধব। তিনি পরোপকারী, তিনি গরীব দুঃখী মানুষের সুখে-দুঃখে পাশে থেকে সকলের আস্থার একজন মানুষ হিসাবে পরিচিত লাভ করেছেন। অনেকেই আদর করে বলেন আমাদের এমপি! অনেকেই বলেন বাবু দিলীপ কুমার আগরওয়ালা মানেই চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের মানুষের স্বপ্নসারথি। জনপ্রিয়তাই তুঙ্গে থাকা নেতাকে নিয়ে সকলেই আশাবাদী এবার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা তার বিচক্ষণতা ও দূরদর্শিতা এবং রাজনৈতিক রনকৌশলকে সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করে চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে বাবু দিলীপ কুমার আগরওয়ালাকে নৌকার মনোনয়ন দেবেন, এমনই প্রত্যাশা এলাকার মানুষের।

জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকা বাবু দিলীপ কুমার আগরওয়ালা বলেন, আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের একজন সৈনিক, আমি নৌকার পক্ষে, দল যাকে নৌকা দেবে তার পক্ষে ঝাঁপিয়ে পরবো। তবে দলীয় হাইকমান্ড অবশ্যই আমার জনপ্রিয়তা, সাধারণ মানুষের চাওয়া-পাওয়াকে বিবেচনা করেই নৌকার টিকিট দেবেন। বেশীরভাগ দলীয় নেতাকর্মী থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ আমাকে নৌকার মাঝি হিসাবে দেখতে চাই। আমার যে কোন সমাবেশে জনমানুষের ঢল নেমে আসে, আমার সকল কর্মসূচি জনসমুদ্রে রূপ নেই। আমি আশাবাদী দল আমাকেই মনোনয়ন দেবেন, এই প্রত্যাশা কামনা করি। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু, জয় হোক বাংলার মেহনতী মানুষের।