কিন্তু নৃত্য পরিচালক মাইকেল বাবুর সঙ্গে দ্বন্দ্বের জেরে শুটিং বন্ধ করে দেশে ফিরে যান সায়ন্তিকা। শুরু হয় পাল্টাপাল্টি অভিযোগ। জায়েদ খান ও সায়ন্তিকার বিরুদ্ধে অভিযোগের তীর প্রযোজকের।
নায়িকার দাবি একইভাবে তাকে নিয়ে শুরু করা সিনেমার শুটিং বন্ধ করে দেন প্রযোজক মনিরুল।
এ প্রসঙ্গে শিরিন বলেন, প্রযোজক মনিরুল ইসলাম মনিরের আগের একটি সিনেমায় কাজ করেছিলাম আমি। সেই প্রজেক্টটাও একইভাবে বন্ধ হয়ে যায়। বিষয়টি নিয়ে আমি কথা বলতে চাইনি। কিন্তু এখন বলতে হচ্ছে।
চিত্রনায়িকা আরও বলেন, আমি জানি না এখানে আসলে কার ফল্ট ছিল। প্রযোজকের? নায়ক-নায়িকার? নাকি টিমের? আমাদের প্রজেক্টটাও একইভাবে অফ হয়ে যায়। সেখানে আমার কোনো ফল্ট ছিল না। আমাকে ডেট দেওয়া হয়, আমি নির্দিষ্ট ডেট অনুযায়ী কাজ করেছিলাম। প্রযোজক সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রজেক্টটা আর করবেন না। ‘ছায়াবাজ’ নিয়েও একইভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি।
গত ৩১ আগস্ট সিনেমার শুটিংয়ে অংশ নিতে ঢাকায় আসেন কলকাতার সায়ন্তিকা। ওই দিনই তাজু কামরুলের পরিচালনায় সায়ন্তিকা ও জায়েদ খানকে নিয়ে কক্সবাজারে শুরু হয় ‘ছায়াবাজ’ সিনেমার শুটিং। একসপ্তাহ টানা শুটিং করে ৭ সেপ্টেম্বর দেশে ফিরে যান তিনি।