সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি :সিরাজগঞ্জের বেলকুচি উপজেলার বড়ধুল ইউনিয়নে মেহেরনগর এলাকায় রাস্তার পাশে খাস জায়গা থেকে ২০ টি সরকারি গাছ কেটে বিক্রি করেছেন বড়ধুল ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য জিন্নাহ মোল্লা ও তার ছেলে সোহেল মোল্লা।’
এঘটনায় বেশ কিছু জাতীয় দৈনিক পত্রিকা ও স্থানীয় পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়।
সংবাদটি ওই ইউপি সদস্যের দৃষ্টিগোচর হলে ঘটনাটিকে ধামাচাপা দিতে মোটা অংকের টাকা দিয়ে যুগের কথা পত্রিকায় একটি প্রতিবাদ প্রকাশ করান’।
স্থানীয়রা জানান, দীর্ঘদিন ধরে জিন্নাহ মোল্লা ও তার ছেলে সোহেল মোল্লা নদী ভাঙ্গনের আজুহাতে সরকারি গাছ ও যমুনা নদী থেকে অবৈধভাবে বালু কেটে বিক্রি করে আসছেন। এলাকায় বিভিন্ন রকম সন্ত্রাসী কর্মকান্ড করে আমাদের চরাঞ্চলের অসহায় মানুষদের নানামুখী হয়রানি করে আসছে। আওয়ামী লীগের নেতাদের নাম ভাঙ্গিয়ে এসব কর্মকান্ড করে আসছে। তারা আরও জানান, সরকারি নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে বড়ধুল ইউনিয়ন ২নং ওয়ার্ডের মেহেরনগর এলাকায় রাস্তার পাশে খাস জায়গার থেকে শুক্রবার সকাল থেকে ২০টি ইউক্যালিপটাস সরকারী গাছ কেটে নেয় অভিযুক্ত ইউপি সদস্য জিন্নাহ মোল্লা ও তার ছেলে সোহেল মোল্লা। প্রশাসনকে ম্যানেজ করে সরকারি গাছ কেটে স’মিলে বিক্রি করে আসছেন প্রতিনিয়ত।
গাছ কাটার বিষয়ে অভিযুক্ত ইউপি সদস্য জিন্না মোল্লার কাছে এ ব্যাপারে জানতে চাইলে মুঠোফোনে সাংবাদিকদের বলেন আমার নামে যত পারেন লেখেন। এতে আমার কোন কিছুই হবে না।
গাছ কাটার বিষয়ে বেলকুচি উপজেলা বন কর্মকর্তা শাহজাহান আলী জানান, আমারা তদন্ত করেছি, তদন্ত প্রতিবেদন উর্ধতন কর্মকর্তার নিকট জমা দেওয়া হবে তারপর পর প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।