আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তাড়াশ থানার ওসি শহিদুল ইসলাম।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, থানায় পার্শ্বে মুনসুর রহমান বাচ্চুর বাসায় ভাড়া থাকতেন ঢাকা কামরাঙ্গীরচর ৩১ শয্য বিশিষ্ট হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক শিমুল তালুকদার । তিনি প্রতি সপ্তাহে ১/২দিন থাকতেন। সেই দুইদিন তিনি মদ ও জুয়ার আসর বসাতেন । এরই ধারাবাহিকতায়
গতকাল ২৪ জুলাই সোমবার রাতে জুয়া খেলা চলছিল। স্থানীয়রা টের পেয়ে পুলিশকে খবর দিলে তাড়াশ থানার ওসি শহিদুল ইসলাম নেতৃত্বে অভিযান পরিচালনা করে তাদের আটক করা হয়’।
আটককৃত জুয়ারিরা হলেন তাড়াশ উপজেলার মাগুরা বিনোদ ইউনিয়নের ঘরগ্রামের আবু বক্কর সিদ্দিক ( ৪০), সুজন সরকার ( ৩৯),আবু হানিফ ( ৪১) রুবেল আহম্মেদ (৪৩), বারুহাস ইউনিয়নের বিনসাড়া গ্রামের আব্দুল করিম (৩৮), আব্দুল জলিল ( ৪৫) সদর ইউনিয়নের বোয়ালিয়া গ্রামের আব্দুল আলীম (৩৫) সগুনা ইউনিয়নের ধাপতেতুলিয়া গ্রামের ইকরামুল হক ও ( ৪২) ও তাড়াশ পৌর এলাকার আব্দুল মান্নান (৫০) কে জুয়া খেলা অবস্থায় আটক করলে ও মূল হোতা ডা: শিমুল তালুকদারকে পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ করে দেয় পুলিশ। যার ফলে তাড়াশের আসল মাদক ও জুয়া কারবারি থাকলো ধরাছোঁয়ার বাইরে।
অবশ্য পুলিশ এ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, অভিমান পরিচালনা করার সময় ডা: শিমুল তালুকদার ছাদ থেকে লাফ দিয়ে পালিয়েছে,।
এ প্রসঙ্গে তাড়াশ থানার ওসি শহিদুল ইসলাম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে জুয়া খেলা অবস্থায় তাদের আটক করা হয়েছে,। আটককৃত জুয়ারীদের দুপূরে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে ।