চুয়াডাঙ্গা জেলার দামুড়হুদা উপজেলার কুড়ুলগাছি ইউনিয়নের বুইচিতলা গ্রামের নজরুলের ছেলে রফিকুলের সাথে বিবাহ হয় কোমর পুর
গ্রামের ফারুকের মেয়ে ফারহানার।গত ১ বছর থেকে ফারহানা একই গ্রামের শাহেন শাহের
ছেলে উজ্জলের সাথে পরকীয়া সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে।গতকাল শনিবার ফারহানা তার পরকীয়া প্রেমিককে নিয়ে ধান্যঘরা গ্রামের মৃত মহির ছেলে রতনের বাড়ি আশ্রয় নেই।গতকাল শনিবার রাত ৮ টার দিকে রফিকুল তার আত্মীয় স্বজন নিয়ে রতনের বাড়ি এসে জানায় তার স্ত্রী তার ঘরে থাকা নগদ ১ লক্ষ ৮ হাজার টাকা ও স্বর্নলংকার নিয়ে চলে এসেছে সেগুলো সে সব ফেরত দিক আমি চলে যাবো।এসময় ফারহানা জানায় সে কোন টাকা পয়সা আনেনি।সে খালি হাতে এসে রতনের বাড়ি আশ্রয় নিয়েছে পরকীয়া প্রেমিক সহ।রতন জানায় তারা পালিয়ে যাচ্ছিলো তাদের উথলী থেকে ধরে এনে রাখা হয়।রফিকুল সহ তার আত্মীয় স্বজন জানান মহির ছেলে রতন,মৃত মফিজ উদ্দীনের ছেলে মনি,কবিরাজ মশিউর সহযোগীতা করে মেয়েকে ফুসলিয়ে বাড়িতে রেখেছে।এবিষয়ে ভুক্তভোগী রফিকুল জানান আমি দর্শনা থানাতে উজ্জল,রতন,মনি,ও কবিরাজ মশিউরের নামে লিখিত অভিযোগ করছি।তারাই আমার স্ত্রীকে ফুসলিয়ে অপহরন করে নিয়ে এসেছে। এ বিষয়ে দর্শনা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ফেরদৌসের ওয়াহেদের সাথে কথা বললে তিসি জানান আমি ঘটনা শুনেছি। এখনই ফোর্স পাঠাচ্ছি।সব দেখে যথাযথ আইনগত ব্যাবস্থা নেওয়া হবে।নাম না প্রকাশ করার শর্তে স্থানীয়রা জানান রতন ও কবিরাজ মশিউর খুবই বেপরোয়া। তাদের বিরুদ্ধে ইতিপূর্বেও নানান ধরনের অভিযোগ রয়েছে।সেই সাথে মনি হচ্ছে এদের হুকুম দাতা।এই তিনজনকে আইনের আওতায় আনলেই বেরিয়ে আসবে আসল ঘটনা।এ চারজনের নামে অপহরন মামলা হওয়া দরকার। বিষয়টির প্রতি সুনজর দিয়ে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যাবস্থা নিতে চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মামুনের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছে এলাকাবাসী সহ সচেতন মহল।