রাজশাহী জেলার পুঠিয়া উপজেলার জিউপাড়া ইউনিয়নের সৈয়দপুর গ্রামের জৈনিক তাজুল ইসলাম তাজু এর মেয়ে মোছা:রনি খাতুন (২৫) সাং সৈয়দপুর ইউনিয়ন জিউপাড়া থানা পুঠিয়া জেলার রাজশাহী,জানা যায় এ কই গ্রামের মোঃ জামশেদ মোল্লা (৩৫)পিতা: মৃত আফসার মোল্লা এদের মধ্যে দীর্ঘদিনের সম্পর্ক ছিল বলে এলাকাবাসী জানিয়েছেন,কিছুদিন পূর্বে রনি খাতুনের অন্য জায়গায় বিয়ে হলে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে তার আগের বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটায় জামশেদ মোল্লা,বলে জানা যায় এ বিষয়ে ভিকটিম রনি খাতুন গণমাধ্যম কর্মীদেরকে জানান এই জামশেদ মোল্লা আমাকে দীর্ঘদিন যাবত বিয়ের প্রলোভন দিয়ে আমার আগের সংসার ভেঙে দেয় আমাকে বিয়ে করবে বলে, কিন্তু এখন আজকাল আমাকে বিয়ে করবে বলে বিভিন্ন অজুহাত দিয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে তাই আমি এখন দিশেহারা হয়ে এছাড়া আমার আর অন্য কোন গতি না পেয়ে জামশেদ মোল্লা বাড়িতে উঠেছি, যদি আমাকে বিয়ে না করে তাহলে আমি গলায় দড়ি দিয়ে অথবা বিষ খেয়ে আত্মহত্যা করব,আমি জামশেদের বাড়িতে আসলে জমশেদের আত্মীয়-স্বজন আমাকে বেধড়ক মারধর করে স্থানীয়ভাবে জামশেদ মোল্লার সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে তার মোটো ফোন বন্ধ পাওয়া যায় এ বিষয়ে তার পরিবার কোন কথা বলতে চাইনি, এ বিষয়ে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য আনসার আলী প্রধানের কাছে জানতে চাইলে আনসার আলী প্রধান গণমাধ্যম কর্মীদেরকে এই তথ্য দেন যে বিষয়টি আমি জেনেছি এবং সেখানে গিয়ে আমি স্বচক্ষে দেখে মেয়ের নিরাপত্তার জন্য আমি সেখানে আমার গ্রাম পুলিশকে রেখেছি,এবং পরবর্তীতে গ্রাম্য ভাবে আইনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে দি কোন মীমাংসা না হয় তবে আইনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে। উপজেলার জিউপাড়া ইউনিয়নের সৈয়দপুর গ্রামের জৈনিক তাজুল ইসলাম তাজু এর মেয়ে মোছা:রনি খাতুন (২৫) সাং সৈয়দপুর ইউনিয়ন জিউপাড়া থানা পুঠিয়া জেলার রাজশাহী,জানা যায় এ কই গ্রামের মোঃ জামশেদ মোল্লা (৩৫)পিতা: মৃত আফসার মোল্লা এদের মধ্যে দীর্ঘদিনের সম্পর্ক ছিল বলে এলাকাবাসী জানিয়েছেন,কিছুদিন পূর্বে রনি খাতুনের অন্য জায়গায় বিয়ে হলে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে তার আগের বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটায় জামশেদ মোল্লা,বলে জানা যায় এ বিষয়ে ভিকটিম রনি খাতুন গণমাধ্যম কর্মীদেরকে জানান এই জামশেদ মোল্লা আমাকে দীর্ঘদিন যাবত বিয়ের প্রলোভন দিয়ে আমার আগের সংসার ভেঙে দেয় আমাকে বিয়ে করবে বলে, কিন্তু এখন আজকাল আমাকে বিয়ে করবে বলে বিভিন্ন অজুহাত দিয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে তাই আমি এখন দিশেহারা হয়ে এছাড়া আমার আর অন্য কোন গতি না পেয়ে জামশেদ মোল্লা বাড়িতে উঠেছি, যদি আমাকে বিয়ে না করে তাহলে আমি গলায় দড়ি দিয়ে অথবা বিষ খেয়ে আত্মহত্যা করব,আমি জামশেদের বাড়িতে আসলে জমশেদের আত্মীয়-স্বজন আমাকে বেধড়ক মারধর করে স্থানীয়ভাবে জামশেদ মোল্লার সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে তার মোটো ফোন বন্ধ পাওয়া যায় এ বিষয়ে তার পরিবার কোন কথা বলতে চাইনি, এ বিষয়ে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য আনসার আলী প্রধানের কাছে জানতে চাইলে আনসার আলী প্রধান গণমাধ্যম কর্মীদেরকে এই তথ্য দেন যে বিষয়টি আমি জেনেছি এবং সেখানে গিয়ে আমি স্বচক্ষে দেখে মেয়ের নিরাপত্তার জন্য আমি সেখানে আমার গ্রাম পুলিশকে রেখেছি,এবং পরবর্তীতে গ্রাম্য ভাবে আইনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে দি কোন মীমাংসা না হয় তবে আইনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।