1. admin@crimenews24.net : cn24 :
  2. zpsakib@gmail.com : cnews24 :
শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০২৪, ১২:৪৮ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে চুয়াডাঙ্গার বিভিন্ন পূজামন্ডপে কঠোর নিরাপত্তায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী  সুনামগঞ্জে মডেল জামে মসজিদের ইমামের অপসারণ দাবীতে মুসল্লীয়ানদের মধ্যে উত্তেজনা মৌলভীবাজারে বিশ্ব শিক্ষক দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত  ডাঃ রফিকুল হক বাবলুকে স্বাস্থ মন্ত্রনালয়ের অধিন ডেন্টাল কাউন্সিলের সদস্য মনোনিত  ডাবলু সরকার গ্রেফতার বাঁশখালীতে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু সাজাপ্রাপ্ত আসামী আলম নূর আখঞ্জিকে গ্রেফতারের জন্য খুজে বেড়াচ্ছে পুলিশ নড়াইলে বিদ্যুতায়িত হয়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু ট্রলার ডুবে নিহত হানিফের পরিবারের পাশে মোজাম্বিক আস্করিয়া মানবিক ফাউন্ডেশন নড়াইলে সেনাবাহিনীর অভিযানে দেশি- বিদেশি   অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৪ 

রাজশাহীতে মেয়র/চেয়ারম্যানের মহাতান্ডব

কাজী এনায়েত, রাজশাহী:
  • আপডেট টাইম : শনিবার, ১৮ মার্চ, ২০২৩
  • ৭২ বার নিউজটি পড়া হয়েছে

 

রাজশাহী জেলার মোহনপুর উপজেলার কেশরহাট পৌরসভার মাসিক মিটিং এ ফাঁকা রেজুলেশন স্বাক্ষর না করায় ৫ কাউন্সিলরকে বহিষ্কারের হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। বৃহস্পতিবার (১৬ মার্চ) ভোক্তভোগি ওই ৫ কাউন্সিলর রাজশাহী জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, মোহনপুর উপজেলার কেশরহাট পৌরসভার মেয়র মো.শহিদুজ্জামান শহিদ প্রথম থেকে মাসিক মিটিং এ ফাঁকা রেজুলেশনে স্বাক্ষর নেয়। কারণ জানতে চাইলে মেয়র বলেন, এটাই তার নিয়ম। পরবর্তীতে ফেব্রুয়ার ও মার্চ মাসের মাসিক মিটিং এ স্বাক্ষর দিতে অস্বীকৃতি জানালে মেয়র মো. শহিদুজ্জামান শহিদ ৫ কাউন্সিলরকে বহিষ্কারের হুমকি প্রদান করেন।

এর আগে ওই ৫ কাউন্সিলর মেয়রের বিরুদ্ধে পৌরসভার বিভিন্ন দুর্নীতি ও অনিয়ম নিয়ে রাজশাহী জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

গত ৭ ফেব্রুয়ারি জেলা প্রশাসক আব্দুল জলিল পৌরসভা পরিদর্শনকালে কাউন্সিলরদের পৌরসভার বিভিন্ন বিষয়ে জানতে চাইলে তারা জানান, মাসিক মিটিং এ মেয়র ফাঁকা রেজুলেশনে স্বাক্ষর করে নেয়। ওই সময় জেলা প্রশাসক মেয়রকে ফাঁকা রেজুলেশন স্বাক্ষর না নিতে নিষেধ করেন। পূর্ণাঙ্গ রেজুলেশন লিখার পর কাউন্সিলরদের স্বাক্ষরের নির্দেশ প্রদান করেন। কিন্তু পরপর দু’মাসের মাসিক মিটিং এ ফাঁকা রেজুলেশন স্বাক্ষর না করায় গত ১৫ মার্চ মাসিক মিটিং এ পাঁচ কাউন্সিলরকে বহিষ্কারের হুমকি প্রদান করেন মেয়র।

এছাড়াও পৌরসভার একরামুল হক নামের এক কাউন্সিলর বাদি হয়ে মেয়রের বিরুদ্ধে ১৭ কোটি টাকার অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে আদালতে মামলা দায়ের করেছেন।

এ বিষয়ে কেশরহাট পৌরসভার মেয়র শহিদুজ্জামান শহীদের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, ফাঁকা রেজুলেশনে স্বাক্ষর নেওয়ার বিষয়টি সঠিক নয়। ওই পাঁচ কাউন্সিলর আমার বিরুদ্ধে বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করে হয়রানি করছেন।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর ....
© All rights reserved © 2022 crimenews24.net
Design & Developed By : Anamul Rasel