কবি ও লেখক আদনান মোঃ ওয়ালিউল্লাহ বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করছে পাঠক মহলে তার লেখা যৌথ বইয়ের মাধ্যমে। পাঠক ও শুভাকাঙ্ক্ষী পরামর্শ ও ভালোবাসায় সৃষ্টি করছেন প্রথম একক গ্রন্থ “জ্যান্ত লাশের দ্বীপ” বইটির ইতোমধ্যে পাঠকমহলে ব্যাপক সাড়া ফেলেন। বইটির সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন — ‘ভালোবাসার কোনো আকার নেই, নেই কোন রঙ কিংবা ঘ্রাণ। ভালোবাসা যখন যেভাবে রাখা হয়, তখন সেভাবে সেখানেই নিজেকে বিলিয়ে দেয়। তাঁকে যেই রঙে-ই রাঙানো হয়, সেই রঙে-ই নিজেকে রাঙিয়ে রাখতে জানে। ভালোবাসায় যেমনি নেই কোনো হিংস্রতা তেমনি নেই কোনো অহংকারও। ভালোবাসাতেই কেবল সম্ভব একটি সুন্দর সুস্থ্য সমাজ এবং একটি উজ্জ্বল সহজ আগামী গড়া।
ভালোবাসা মানেই আপনি, আমি, আমরা এবং আমাদের ভালোবাসা মানেই সৃষ্টি সৃষ্টির জন্য।এ-কবির হৃদয়ে থাকা সমস্ত ভালোবাসা-ই আমার আপনাদের তরে। আপনাদের হৃদয়েও আমার এই ভালোবাসার কিঞ্চিত আশ্রয় মিলবে। এমনটাই আকুতি। এই এক জীবনের ক্ষুদ্র আয়ু আমার কম-ই হলো আমার পাঠকদের ভালোবাসাতে। তবুও আমার সর্বোচ্চ চেষ্টা থাকবে, আমার এই একটা জীবন আমার পাঠকদের ভালোবাসে তাঁদের মাঝেই নিজেকে রেখে যেতে। আপনারাও ভালোবেসে প্রার্থণায় রাখবেন আমায়, যেন আপনাদের তরে-ই নিজেকে উজাড় করে দিতে সক্ষম হই।
প্রকৃত ভালোবাসা এবং দরদী মানুষ যে এই নশ্বরের বুকে মিলা পাওয়া কঠিন ও কষ্টসাধ্য এটা রিতিমত সকলের-ই জানা। “জ্যান্ত লাশের দ্বীপ” বইটি সেই দুরূহ ভালোবাসার গল্পগুলো দিয়ে- ই সাজানো হয়েছে। আমি আশা করি, প্রত্যেক পাঠক ভালোবাসাকে উপলব্ধি করতে পারবে বইটি পাঠ করে
কারণ,
এই বইয়ে উল্লেখিত চারটি গল্প ভিন্ন প্রেক্ষাপটে এবং ভিন্ন আবহে হলেও, প্রতিটি গল্প-ই আপনাকে জানিয়ে দেয়ার চেষ্টা করবে প্রকৃত ভালোবাসা কী!? সরল ভালোবাসার স্বার্থক প্রকাশ যে নিঃস্বার্থ হয়। তার-ই প্রমাণ করার চেষ্টা করেছি প্রতিটি গল্পের মাধ্যমে বাস্তব জীবনের কথাগুলো উপস্থাপন করে।