সুযোগ্য পুলিশ সুপার মোঃ জাহিদুল ইসলাম, বিপিএম-সেবা এর দিক-নির্দেশনায় সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল, চুয়াডাঙ্গা একের পর এক সাফল্য ও উদ্ধার কার্যক্রম অব্যহত রেখেছে। ইতোমধ্যে চুয়াডাঙ্গা জেলার সর্বমহলের প্রশংসা কুড়িয়েছেন সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল। সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল, বিকাশ ও নগদ প্রতারণা, মোবাইল উদ্ধার, অনলাইন প্রতারণাসহ সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রতারণা স্বীকার ও ভুক্তভোগীদের বিভিন্ন ধরণের আইনগত পরামর্শ ও সেবাদান করে চলছেন। সাইবার স্পেসে হয়রানি রোধে সার্বক্ষণিক সাইবার পেট্রোলিং অব্যাহত রেখেছেন। প্রতিনিয়ত বিভিন্ন স্কুল- কলেজে উপস্থিত হয়ে উঠতি বয়সী কোমলমতি ছাত্র ছাত্রীদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও চ্যাটিং অ্যাপস সমূহের সঠিক ব্যবহার, হয়রানির শিকার হলে করণীয় সম্পর্কে বিশদভাবে আলোচনার মাধ্যমে বোঝানো হচ্ছে। ভুক্তভোগীর অভিযোগের প্রেক্ষিতে পরামর্শ, সেবা ও অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল এ কর্মরত চৌকস অফিসারগণ তথ্য প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহারের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল হতে মোবাইল ফোন এবং বিকাশে খোয়া যাওয়া টাকা উদ্ধার করেন। ২২.০৬.২০২২ খ্রিঃ বেলা ১২ ঘটিকায় সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন, সেল কর্তৃক উদ্ধারকৃত বিভিন্ন মডেলের ০৩টি স্মার্ট ফোন এবং বিকাশ ও নগদে খোয়া যাওয়া ২৪,০০০/-টাকা আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করেন, মোঃ জাহিদুল ইসলাম, বিপিএম- সেবা, পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গা।
এসময় ভুক্তভোগীরা হারানো শখের মোবাইল ফোন এবং বিকাশ ও নগদ এ খোয়া যাওয়া টাকা হাতে পেয়ে আনন্দে আপ্লুত হয়ে পড়েন। নগদ এ প্রতারণার স্বীকার ভুক্তভোগী আলমডাঙ্গা থানাধীন ভাংবাড়িয়া গ্রামের মোঃ মজিবুল ইসলাম বলেন, পুলিশ সুপার মহোদয়ের আন্তরিকতা এবং সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল এর প্রচেস্টায় নগদ এ খোয়া যাওয়া ২০,০০০/-টাকা এত দ্রুত ফিরে পাবো ভাবতে পারিনি। ভুক্তভোগী সকলে পুলিশ সুপার ও সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন টিমকে কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানান।