কক্সবাজারের টেকনাফে শাহপরীর দ্বীপ সড়কে লাশবাহী এম্বুলেন্সকে ব্রীজ পার হতে না দেয়ায় লাশ কাঁধে নিয়ে বাড়ি ফিরতে হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে ঠিকাদারী প্রতিষ্টান জে,কে এন্টারপ্রাইজের মালিক চন্দনাইশ উপজেলা চেয়ারম্যানের আব্দুল জব্বার চৌধুরীর বিরুদ্ধে।
রোবরার (৫ জুন) দেশের সর্ব দক্ষিন সাবরাং ইউনিয়নের শাহপরীর দ্বীপ ভরাখাল ব্রীজ এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
লাশের স্বজন ও স্থানীয়দের অভিযোগ, গতকাল রোববার দুপুরে শাহপরীর দ্বীপ মিস্ত্রীপাড়া এলাকার মৌলভী ছৈয়দ উল্লাহর স্ত্রী মরিয়ম বেগম স্ট্রোক জনিত কারনে মৃত্যু বরণ করেন। সংবাদ পেয়ে স্বজনরা ঠিকাদারী প্রতিষ্টান জে,কে এন্টার প্রাইজের মালিক আব্দুল জব্বার চৌধুরীর কাছে স্বশরীরে গিয়ে মানবিক বিবেচনায় ব্রীজের দুই পাশে মাটি না ফেলার অনুরোধ জানান। তিনি বিষয়টি অগ্রাহ্য করে ব্রীজের দুই পাশে মাটি ফেলে স্তুপ করে রাখার কারনে রাত ১২টার দিকে লাশ বাহী এম্বুলেন্স উক্ত ব্রীজে পৌছে আটকা পড়ে। ওই সময় মুটোফোনে ফের বিষয়টি জানানো পরেও তিনি কোন ব্যবস্থা গ্রহন করেননি। পরে দুই ঘন্টা অপেক্ষা শেষে নিরুপায় হয়ে খাটিয়ায় করে লাশ কাঁধে নিয়ে ব্রীজ পার করে লাশ বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়।
ঠিকাদারী প্রতিষ্টান জে,কে এন্টারপ্রাইজের মালিক আব্দুল জব্বার চৌধুরী জানান, বিষয়টি আমাকে অবগত করা হয়েছিলো সঠিক। আমি আমার সুপারভাইজারকে মাটি সরিয়ে ফেলার নির্দেশ দিয়েছি। এর পরে সুপারভাইজার কি করেছে না করেছে তারা আমাকে আর জানায়নি।