গত ১৭ মে মঙ্গল বার গভির রাএে শেরপুর সদর উপজেলার কুঠুরাকান্দা গ্রামের মোঃআরশাদ আলীর ছেলে মোঃআরমান সজিবের স্ত্রীকে তার শশুড় বাড়ীর লোকজন পুলিশ প্রশাসন সঙ্গে নিয় তুলে নেওয়া চেষ্টা করেন।
এমতাবস্থায় বাড়ীর লোকজনের চিল্লাচিল্লির শব্দ শুনে এলাকার লোকজন এসে ভিড়জমায়।পরে পরিস্থিতি শান্ত হয়।
ভুক্তভুগিরা জানান যে গত দুই মাস আগে মওলানা মোঃআবুল কাশেম, গ্রাম ডাকপাড়া জামালপুর জেলার অধিবাসী তার মেয়ে মোছাঃমানছুরা তারই খালাত ভাই শেরপুর সদর উপজেলার কুঠুরাকান্দ গ্রামের বাসিন্দা মোঃআরশাদ আলীর ছেলে মোঃআরমান সজিবের সঙ্গে দির্ঘদিন যাবত প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে যায়। মোছাঃমানছুরা বয়স তখন ১৮ বছরের নিচে এর পরেও তার বাবা মা তাকে জোর করে বিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেন।তখনি মানছুরা সুযোগ বুঝে তার প্রেমিক বা খালাত ভাই আরমান সজিবের বাড়ীতে চলে আসে। জানতে পেরে মানছুরার মা বাবা তাকে জোর করে নিয়ে যায় এবং নার্বালীকা মেয়েকে জোর করে মেলান্দর, জামালপুর এলাকায় মোঃইউসুফ আলীর সঙ্গে বিয়ে দেয়।মানছুরা তার সঙ্গে সংসার করায় রাজি না থাকায় ১ মাস পরে ইউসুফ কে ডিভোর্স দিয়ে পুর্বের প্রেমিক খালাতো ভাইয়ের বাড়ীতে এসে খালাতো ভাইকে বিয়ে করে সংসার করতে লাগে।এব্যাপারে মানছুরার মা বাবা মেয়েকে অপহরণ করে নেওয়ার নাম করে কোটে একটি মামলা দায়ের করেন।কোটথেকে মেয়েটির আসলে অপহরণ করা হয়েছে কিনা তার জন্য তদন্তের দায়িক্ত দেন পিবিআইকে( PBI).
এমতাবস্থায় ভুক্তভোগীরা বিএমএফ টেলিভিশনকে জানান মেয়েকে আমরা জোরকরে আনিনাই মেয়ে নিজের ইচ্ছায় এসেছে।এছাড়া প্রশাসনের লোকেরা আমাদের বাড়ীর বউকে টানাহেঁচড়া করবে আমাদের কি মানসর্ম্নান নেই, তাও আবার পুরুষ মানুষ। প্রশাসনেকি মহিলা পুলিশ নেই।যদি মহিলা পুলিশ আসতো তাহলে আমাদের কোন কথাছিলোনা। তাই তারা শেরপুরের ডিসি স্যার ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকট এই মর্মে জোরদাবী জানান যে এ ধরণের অপ্রিতিকার ঘটনা যেন আর না ঘটে। এবং এই মামলাটির সুষ্ঠুতদন্ত করে সঠিক বিচার দাবীকরেন।