রাজশাহী মহানগরীতে পুলিশ কমিশনার আবু কালাম সিদ্দিক এর নির্দেশে রাজশাহীকে অপরাধমুক্ত, ছিনতাইমুক্ত ও মাদকমুক্ত করার লক্ষ্যে রাজশাহী মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের বিশেষ অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
এরই ধারাবাহিকতায় রাজশাহী মহা: গোয়েন্দা পুলিশের অতি: উপ-পুলিশ কমিশনার জনাব মোঃআরেফীন জুয়েলের সার্বিক তত্ত্বাবধানে,নেতৃত্বে অতি; উপ পুলিশ কমিশনার (ডিবি) জনাব মোঃ আব্দুল্লাহ আল মাসুদ এর নেতৃত্বে পুলিশ পরিদর্শক (নি:)/ মোঃ আশিক ইকবাল এবং সঙ্গিয় এসআই শাকিল হোসেন জনি ও সঙ্গীয় ফোর্সসহ ইং ১৬/০৫/২০২২ তারিখ বিকাল ১৯.২৫ ঘটিকার সময় বিশেষ অভিযানে ডিউটি করাকালীন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বোয়ালিয়া মডেল থানাধীন উপ শহর উত্তরা ক্লিনিকের মোড়স্থ জনৈক কামরুজ্জামান জনির চায়ের দোকানের সামনে পাকা রাস্তার উপর হতে অভিনব কায়দায় চট্টগ্রামের আন্দরকিল্লা হতে মিষ্টির প্যাকেটে ইয়াবা ট্যাবলেট কালো কচটেপ দ্বারা খেজুর আকৃতিতে মোড়াযে সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে রাজশাহীতে এনে বহন করে নিয়ে যাবার সময় আসামী ১। মোহা: আহাদুজ্জামান (৩৭), পিতা মৃত আলী মোহাম্মদ, মাতা মৃত শাহিনুর বেগম,সাং বালুটঙ্গী, ২। মোঃ নুরুল ইসলাম (৩৭) সাং ঘাইবারী, উভয় থানা ভোলাহাট, জেলা চাঁপাই নবাবগঞ্জকে (৫০০+৫০০)=১০০০(এক হাজার) পিচ ওজন ১০০(একশত)গ্রাম কমলা রঙের নেশা জাতীয় মাদকদ্রব্য ইয়াবা ট্যাবলেটসহ আটক করেন।গ্রেফতারকৃত আসামীদেরকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানায় যে,তারা দীর্ঘদিন ধরে চট্টগ্রাম হতে অপর মাদক ব্যাবসায়ী হাসান ওরফে সুমন এর সহযোগিতায় কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে নেশা জাতীয় মাদকদ্রব্য ইয়াবা ট্যাবলেট রাজশাহীতে নিয়ে এসে বিক্রয় করে আসছে।উদ্ধারকৃত ইয়াবা ট্যাবলেট এর মূল্য ৩,০০,০০০/-(তিন লক্ষ্) টাকা। এ সংক্রান্ত বোয়ালিয়া মডেল থানায় মাদক আইনে একটি নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়েছে বলে গণমাধ্যমকে জানান উপ পুলিশ কমিশনার (ডিবি),মোঃ আরেফিন জুয়েল, গোয়েন্দা শাখা আরএমপি,রাজশাহী ।